গোবরা ইউনিয়নে প্রতিষ্ঠিত একটি গুরুত্বপূর্ণ ঔষধ কোম্পানী এসেনসিয়াল ড্রাগস্

গোপালগঞ্জের উপর দিয়ে প্রবাহমান মধুমতি নদী (কুষ্টিয়ার উত্তরে হার্ডিঞ্জ ব্রিজের ১৯ কিলোমিটার ভাটিতে তালবাড়িয়া নামক স্থানে গড়াই নদীর উৎপত্তি। এই গড়াই নদী অনেক পথ অতিক্রম করে মধুমতি নাম নিয়ে মাগুরা, ফরিদপুর ও গোপালগঞ্জ জেলার সীমানা বরাবর প্রবাহমান। মধুমতি নদী পদ্মার একটি শাখা নদী এবং বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ নদীর একটি। মধুমতি নদীকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে অনেক জনপদ। এক সময় নদীতে প্রচুর পরিমাণ মাছ পাওয়া যেত এবং মাছ আহরণ করে এ অঞ্চলের মানুষ জীবীকা নির্বাহ করত তাই এই নদী তীরবর্তী অনেক জেলে পল্লী লক্ষ্য করা যায়। মধুমতি নদীর ইলিশ খুব সু-স্বাদু। ইলিশ মাছের পাশাপাশি বড়বড় রুই, কাতলা, আইড়, বাঘাইড়, চিতলসহ অনেক প্রজাতির কচ্ছপ পাওয়া যেত। বর্তমানে নদীর নাব্যতা ও গভীরতা কমে যাওয়ায় মাছের পরিমাণ বহুলাংশে হ্রাস পেয়েছে। নদী তীরবর্তী মৎস্যজীবীরা অনেক কষ্টে জীবনধারণ করছে তারা মাছ ধরার পাশাপাশি অন্যান্য পেশায় আত্মনিয়োগ করছে। মধুমতি তীরবর্তী অঞ্চল খুব উর্বর এবং ফসল উত্‍পাদনের জন্য অনকূল। এখানে ধান পাটসহ অর্থকরী ফসল প্রচুর পরিমাণ ফলে। মধুমতির দৈর্ঘ্য ১৩৭ কিলোমিটার, প্রস্থ ৫০০ কিলোমিটার এবং গভীরতা প্রায় ১০.৫ মিটার।একসময় সুন্দরবন অঞ্চল থেকে বাওয়ালীরা এই নদী দিয়ে মধু সংগ্রহ করে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করত। এই নদীর নামকরণ নিয়ে কথিত আছে- এ নদীর সুমিষ্ট জল বা মধু বহনকারী নদী বলে এই নদীর নাম হয়েছে মধুমতি । একসময় এ নদীতে বিভিন্ন ধরনের রঙ বেরঙের পালতোলা নৌকা দেখা যেত। মাঝি-মাল্লারা ভটিয়ালি, ধূয়া গানসহ বিভিন্ন ধরণের গান গাইতে দেখা যেত। নদীটির প্রবাহপথে যেসব গুরুত্বপূর্ণ স্থান রয়েছে সেগুলো মধ্যে মাগুরা জেলা মোহাম্মদপুর উপজেলা, ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারি, আলফাডাঙ্গা উপজেলা, নড়াইল জেলার লোহাগড়া ও কালিয়া উপজেলা, গোপালগঞ্জ জেলা শহর, গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী, গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার গোবরা ইউনিয়নের গোবরা মালোপাড়া, টুঙ্গিপাড়া উপজেলার পাটগাতী, বাগেরহাট জেলার মোল্লাহাট, চিতলমারী ও কচুয়া উপজেলা। পূর্বে নড়াইল জেলার ইতনা, ধলুইতলা ও বড়দিয়া, গোপালগঞ্জ জেলার মানিকদাহ, গোপালগঞ্জ লঞ্চঘাট, গোবরা লঞ্চঘাট, বাগেরহাট জেলার মোল্লাহাট স্টিমার স্টেশন ও লঞ্চ ঘাট ছিল। আজ আর স্টিমার চলে না। লঞ্চ মাঝেমধ্যে দেখা যায় তবে ইঞ্জিনচালিত নৌকা, পণ্যবহনকারী নৌযান সারা বছর চলে। প্রতিবছর কিছু কিছু পরিবারের ঘর-বাড়ি, ফসলী জমি এই নদীগর্ভে বিলীন হয়। নড়াইল জেলার মহাজন গ্রাম সম্পূর্ণ বিলীন হয় নদী ভাঙনে। বর্তমান সে নাব্যতা দেখা যায় না। ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার গোবরা ইউনিয়ন ও বাগেরহাট জেলার মোল্লাহাটকে মিলাতে নদীর উপর নির্মিত হয়েছে মোল্লাহাট সেতু।মধুমতি নদীকে নিয়ে বহু কবিতা, গান ও চলচিত্র নির্মিত হয়েছে।)

গোবরা ইউনিয়নের ঘোনাপাড়া বাজার (গোপালগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার একটি ইউনিয়ন গোবরা। ইউনিয়নের গুরুত্বপূর্ণ বাজার ঘোনাপাড়া। গোবরা ইউনিয়নে সরকারের বিভিন্ন গুরুত্ব প্রতিষ্ঠান থাকায় ঘোনাপাড়া বাসস্ট্যাণ্ড গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।)

গোবরা ইউনিয়নের মধ্যদিয়ে প্রবাহমান ঐতিহ্যবাহী মধুমতি নদী (কুষ্টিয়ার উত্তরে হার্ডিঞ্জ ব্রিজের ১৯ কিলোমিটার ভাটিতে তালবাড়িয়া নামক স্থানে গড়াই নদীর উৎপত্তি। এই গড়াই নদী অনেক পথ অতিক্রম করে মধুমতি নাম নিয়ে মাগুরা, ফরিদপুর ও গোপালগঞ্জ জেলার সীমানা বরাবর প্রবাহমান। মধুমতি নদী পদ্মার একটি শাখা নদী এবং বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ নদীর একটি। মধুমতি নদীকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে অনেক জনপদ। এক সময় নদীতে প্রচুর পরিমাণ মাছ পাওয়া যেত এবং মাছ আহরণ করে এ অঞ্চলের মানুষ জীবীকা নির্বাহ করত তাই এই নদী তীরবর্তী অনেক জেলে পল্লী লক্ষ্য করা যায়। মধুমতি নদীর ইলিশ খুব সু-স্বাদু। ইলিশ মাছের পাশাপাশি বড়বড় রুই, কাতলা, আইড়, বাঘাইড়, চিতলসহ অনেক প্রজাতির কচ্ছপ পাওয়া যেত। বর্তমানে নদীর নাব্যতা ও গভীরতা কমে যাওয়ায় মাছের পরিমাণ বহুলাংশে হ্রাস পেয়েছে। নদী তীরবর্তী মৎস্যজীবীরা অনেক কষ্টে জীবনধারণ করছে তারা মাছ ধরার পাশাপাশি অন্যান্য পেশায় আত্মনিয়োগ করছে। মধুমতি তীরবর্তী অঞ্চল খুব উর্বর এবং ফসল উত্‍পাদনের জন্য অনকূল। এখানে ধান পাটসহ অর্থকরী ফসল প্রচুর পরিমাণ ফলে। মধুমতির দৈর্ঘ্য ১৩৭ কিলোমিটার, প্রস্থ ৫০০ কিলোমিটার এবং গভীরতা প্রায় ১০.৫ মিটার।একসময় সুন্দরবন অঞ্চল থেকে বাওয়ালীরা এই নদী দিয়ে মধু সংগ্রহ করে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করত। এই নদীর নামকরণ নিয়ে কথিত আছে- এ নদীর সুমিষ্ট জল বা মধু বহনকারী নদী বলে এই নদীর নাম হয়েছে মধুমতি । একসময় এ নদীতে বিভিন্ন ধরনের রঙ বেরঙের পালতোলা নৌকা দেখা যেত। মাঝি-মাল্লারা ভটিয়ালি, ধূয়া গানসহ বিভিন্ন ধরণের গান গাইতে দেখা যেত। নদীটির প্রবাহপথে যেসব গুরুত্বপূর্ণ স্থান রয়েছে সেগুলো মধ্যে মাগুরা জেলা মোহাম্মদপুর উপজেলা, ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারি, আলফাডাঙ্গা উপজেলা, নড়াইল জেলার লোহাগড়া ও কালিয়া উপজেলা, গোপালগঞ্জ জেলা শহর, গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী, গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার গোবরা ইউনিয়নের গোবরা মালোপাড়া, টুঙ্গিপাড়া উপজেলার পাটগাতী, বাগেরহাট জেলার মোল্লাহাট, চিতলমারী ও কচুয়া উপজেলা। পূর্বে নড়াইল জেলার ইতনা, ধলুইতলা ও বড়দিয়া, গোপালগঞ্জ জেলার মানিকদাহ, গোপালগঞ্জ লঞ্চঘাট, গোবরা লঞ্চঘাট, বাগেরহাট জেলার মোল্লাহাট স্টিমার স্টেশন ও লঞ্চ ঘাট ছিল। আজ আর স্টিমার চলে না। লঞ্চ মাঝেমধ্যে দেখা যায় তবে ইঞ্জিনচালিত নৌকা, পণ্যবহনকারী নৌযান সারা বছর চলে। প্রতিবছর কিছু কিছু পরিবারের ঘর-বাড়ি, ফসলী জমি এই নদীগর্ভে বিলীন হয়। নড়াইল জেলার মহাজন গ্রাম সম্পূর্ণ বিলীন হয় নদী ভাঙনে। বর্তমান সে নাব্যতা দেখা যায় না। ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার গোবরা ইউনিয়ন ও বাগেরহাট জেলার মোল্লাহাটকে মিলাতে নদীর উপর নির্মিত হয়েছে মোল্লাহাট সেতু।মধুমতি নদীকে নিয়ে বহু কবিতা, গান ও চলচিত্র নির্মিত হয়েছে।)

শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান, গোপালগঞ্জ। (গোপালগঞ্জ জেলায় গোবরা ইউনিয়নে ঢাকা- খুলনা মহসড়কের পাশে ১০০ শয্যা বিশিষ্ট শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১১ সালে ভিত্তি স্থাপন করেন। উক্ত হাসপাতাল এশিয়া মহাদেশের অন্যতম বৃহত্তম চক্ষু হাসপাতাল। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন স্থানের জনগণ এখান থেকে নিয়মিত সেবা গ্রহণ করছেন।)

বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম, যিনি আমাদের গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন, আমাদের মহান নেতা ও পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে 2001 সালে বিএসএমআরএসটিইউ প্রতিষ্ঠিত হয়। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে গবেষণা ও উদ্ভাবনের জন্য এই বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি চমৎকার দৃষ্টি রয়েছে। বিএসএমআরএসটিইউ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে তার সম্পৃক্ততার গভীরতার জন্য নিজেকে গর্ব করে। শিক্ষার এবং গবেষণায় তার শ্রেষ্ঠত্ব এবং প্রতিভা প্রদর্শন করতে একটি মহান দৃষ্টি আছে। সম্মানিত শিক্ষাবিদরা তাদের জ্ঞানের কথা বলার এবং সাধারণ বিকাশের বাইরে জাতীয় উন্নয়নের পথকে আলোকিত করার জন্য উত্সর্গ এবং প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।)

১১৬নং শহীদ মাহবুব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, গোবরা নিলারমাঠ। (গোপালগঞ্জ জেলাধীন সদর উপজেলার গোবরা ইউনিয়নের অবস্থিত ১১৬নং শহীদ মাহবুব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, গোবরা নিলারমাঠ। বিদ্যালয়টি এলাকার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিদ্যাপিঠ। উক্ত বিদ্যালয়টি গোবরা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড গোবরা নিলার মাঠে অবস্থিত। লেখাপড়ার মান ভালো।)

গোবরা ইউনিয়ন

Main Comtent Skiped

পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা

পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা ১। ঘোনাপাড়া জয়দেব বিশ্বাসের বাড়ি হতে নিখিল বিশ্বাসের বাড়ি হয়ে মোশারেফ ফকিরের বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা পাকাকরণ। ২। গোবরা ইউনিয়নের শতভাগ স্যানিটেশন কার্যক্রম বাসত্মবায়ন। ৩। গোবরা ইউনিয়নের শতভাগ (আর্সেনিক মুক্ত ও নিরাপদ) পানীয় জলের ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ। ৪। নিরÿতা দূরীকরণ। ৫। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন- (১) দÿÿণ গোবরা নূরাণী মাদ্রাসা হতে রকিত মোলস্নার বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃনির্মাণ (২) দÿÿণ গোবরা তালেব শেখের বাড়ি হতে মধুমতি নদী পর্যমত্ম রাসত্মা নির্মাণ। (৩) আলীমদ্দির বাড়ি হতে সিএন্ডবি রাসত্মা পর্যমত্ম রাসত্মা নির্মাণ। (৪) ফরহাদ মুন্সির বাড়ি হতে চারঘাটা পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃ নির্মাণ। (৫) দÿÿণ গোবরা মনিলালের বাড়ি হতে সিএন্ডবি রাসত্মা পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃনির্মাণ (৬) দÿÿণ গোবরা নূরানী মাদ্রাসা হতে আলীমদ্দির বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা নির্মাণ। (৭) ঘোনাপাড়া মাখন বৈদ্যের বাড়ি হতে পাগোলের ঘাট পর্যমত্ম রাসত্মা নির্মাণ (৮) ঘোনাপাড়া আদিত্যদের বাড়ি হতে সিকদার বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা নির্মাণ (৯) চর বয়রা জুয়েল মোলস্নার বাড়ি হতে মনির মোলস্নার বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃনির্মাণ (১০) চরবয়রা শফিক ফকিরের বাড়ি হতে চিত্ত শিরালীর বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃ নির্মাণ (১১) চরবয়রা হাফিজুর সিকদারের বাড়ি হতে জিলানী সিকদারের বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃনির্মাণ। (১২) চরবয়রা টুটুল ফকিরের বাড়ি হতে উত্তরপাড়া মসজিদ পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃনির্মাণ। (১৩) চরবয়রা সাহেব আলী মোলস্নার বাড়ি হতে হালিম সিকদারের বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃনির্মাণ। (১৪) চরবয়রা বাগান শেখের বাড়ি হতে হাফিজুর ফকিরের বাড়ি পর্যমত্ম খালপূনঃ খনন। (১৫) বশির ফকিরের বাড়ি হতে হাবি ফকিরের বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃনির্মাণ। (১৬) চাপাইলপাড়া জাহানের বাড়ি হতে হবি মৃধার বাড়ি হয়ে মধুমতি নদীর কুল পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃ নির্মাণ (১৭) ভাটিয়াপাড়া বিশ্বরোড হইতে বশির দারোগার বাড়ি হয়ে নদীরকুল পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃ নির্মাণ (১৮) চাপাইলপাড়া গগন ফকিরের বাড়ি হতে নদীরকূল পর্যমত্ম পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃ নির্মাণ (১৯) কবির শেখের বাড়ি হতে সাহেব আলি শেখের বাড়ি হয়ে মসজিদ পর্যমত্ম পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃ নির্মাণ। (২০) ভাটিপাড়া দিলু মুন্সির বাড়ি হয়ে ভাটিয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে দিয়ে নদীরকূল পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃ নির্মাণ। (২১) কাওছার মৃধার বাড়ি হতে মোক্তার মোলস্নার বাড়ি হয়ে নদীর কুল পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃ নির্মাণ। (২২) গিরিশনগর খালের মৃধার বাড়ি হয়ে সেকেন্দার সিকদারের বাড়ি হয়ে সাহেব আলী মৃধার বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা নির্মাণ। (২৩) গিরিশনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যাল হতে তুলসী মাস্টারের বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃ নির্মাণ। (২৪) নিলফা পাকা রাসত্মা থেকে শুরম্ন করে প্রফুলস্ন মাস্টারের বাড়ি হয়ে কামিনী হালদারের বাড়ি হয়ে ভূলু কাজীর বাড়ি হয়ে রাউফ মোলস্নার বাড়ি হয়ে মোতালের শেখের বাড়ি পর্যনত রাসত্মা পূনঃনির্মাণ। (২৫) বিশ্বরোড থেকে তবি মোলস্নার বাড়ি হয়ে সাফায়েত শেখের বাড়ি হয়ে সোবান মোলস্নার বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃনির্মাণ। (২৬) বিলু সিকদারের বাড়ি হয়ে মধুমতি নদীর কুল পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃনির্মাণ (২৭) সদানন্দ চৌকিদারের বাড়ি হতে মধুমতি নদীর কুল পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃনির্মাণ। (২৮) নিলফা থেকে শুরম্ন করে মোলস্নাহাট ব্রীজ পর্যমত্ম মধুমতি নদীর পড় দিয়ে নতুন ভেরী বাঁধ নির্মাণ। (২৯) গিরিশনগর ইসলামপুর নতুন দ্বীপচর রাসত্মা নির্মাণ। (৩০) গিরিশনগর হালিম সিকদারের বাড়ির পাশ দিয়ে জিলানী সিকদারের বাড়ি হয়ে চরবয়রা খাল পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃনির্মাণ। (৩১) চরবয়রা শামসুল উলুম হাফেজিয়া মাদ্রাসার খালে ঘাটলা নির্মাণ। (৩২) গিরিশনগর মোসত্মাফিজ সিকদারের বাড়ির সামনে খালে ঘাটলা নির্মাণ। (৩৩) গিরিশনগর মধ্যপাড়া শামসুল উলুম মাদ্রাসার খালে ঘাটলা নির্মাণ। (৩৪) গিরিশনগর আববাস মোলস্নার বাড়ির সামনে খালে ঘাটলা নির্মাণ। (৩৫) গিরিশনগর ও চরবয়রা খাল পূনঃখনন। (৩৬) ঘোনাপাড়া গৌরাঙ্গ বিশ্বাসের বাড়ি হতে পাগলের ঘাট পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃনির্মাণ। (৩৭) ঘোনাপাড়া তপন বিশ্বারের বাড়ি হতে সুবাস ডাক্তারের ঘাট পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃ নির্মাণ। (৩৮) ভোলা নাথ মৃধার বাড়ি হতে কানাই সিকদারের বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃনির্মাণ। (৩৯) গোবরা মাদ্রাসা বাজার হতে জহির খন্দকার ও মিজানের বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃনির্মাণ। (৪০) গোবরা মাদ্রাসাপাড়া সিএন্ডবি রাসত্মা হতে নাজিম শেখের বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা নির্মাণ। (৪১) গোবরা মাদ্রাসাপাড়া সিএন্ডবি রাসত্মা হতে আববাস আলীর বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা নির্মাণ। (৪২) গোবরা মাদ্রাসাপাড়া সিএন্ডবি রাসত্মা হতে কালু শেখের বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা নির্মাণ। (৪৩) গোবরা মাদ্রাসাপাড়া সিএন্ডবি রাসত্মা হতে মামুন শেখের বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃনির্মাণ। (৪৪) চৌধূরীপাড়া সিএন্ডবি রাসত্মা হতে আসাব চৌধূরীর বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃনির্মাণ। (৪৫) গোবরা মাদ্রাসাপাড়া সিএন্ডবি রাসত্মা হতে ইনু শেখের বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃনির্মাণ। (৪৬) চৌধূরীপাড়া কালা চৌধূরীর বাড়ি হতে কালু চৌধূরীর বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা নির্মাণ। (৪৭) চৌধূরীপাড়া হাসান চৌধূরীর বাড়ি হতে মধুমতি নদী পর্যমত্ম রাসত্মা নির্মাণ। (৪৮) গোবরা মাদ্রাসাপাড়া দফাদারের বাড়ি হতে মতির বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃনির্মাণ। (৪৯) গোবরা মাদ্রাসাপাড়া সেকেন্দারের বাড়ি হতে ওয়াজেব সিকদারের বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃনির্মাণ। (৫০) গোবরা মাদ্রাসাপাড়া সহিদ বিশ্বাসের বাড়ি হতে সূর্য শেখের বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃনির্মাণ। (৫১) গোবরা মাদ্রাসাপাড়া হাসু শেখের বাড়ি হতে আলীএগ্রো প্রাঃলিঃ পর্যমত্ম ভেরী বাঁধ তৈরী। (৫২) গোবরা মাদ্রাসাপাড়া ফহম শেখের বাড়ি হতে ফরিদ চৌধূরীর বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা নির্মাণ। (৫৩) গোবরা মাদ্রাসাপাড়ার পাঞ্চেগানা মসজিদ থেকে জহির ও মিজানের বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা পাকাকরণ। (৫৪) গোবরা মাদ্রাসাপাড়া সিএন্ডবি রাসত্মা থেকে ইনু শেখের বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা পাকাকরণ। (৫৫) গোবরা মাদ্রাসাপাড়া ফাইজুল চৌধূরীর বাড়ি থেকে হাসু চৌধূরীর বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা পাকারণ। (৫৬) উত্তর গোবরা সিএ-বি রাসত্মা হতে বিশ্বরোড পর্যমত্ম রাসত্মা পাকারণ। (৫৭) উত্তর গোবরা ফকির বাড়ি হতে খোকন শেখের বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা পূনঃনির্মাণ। (৫৮) উত্তর গোবরা নিলারমাঠ মাদ্রাসা হতে আলমগীর ফরিরের বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা পাকাকরণ। (৫৯) উত্তর গোবরা নাসির মোলস্নার বাড়ি হতে লিল্টু মোলস্নার বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা পাকাকরণ। (৬০) পোদ্দারেরচর এসবিএস রাসত্মা হতে মকবুল হোসেনের বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা পাকাকরণ। (৬১) পোদ্দারেরচর মান্নান শেখের বাড়ি হতে মহাদেব দত্তের বাড়ি হয়ে লঞ্চঘাট পর্যমত্ম রাসত্মা পুনঃনির্মাণ। (৬২) উত্তর গোবরা আবুল মোলস্নার বাড়ি হতে সমেত্মাষ সরকারের বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা নির্মাণ। (৬৩) উত্তর গোবরা লিকু মোলস্নার বাড়ি হতে সোনকুড় কাদের শেখের বাড়ি পর্যমত্ম খাল খনন। (৬৪) চরগোবরা মাহাবুব মোলস্নার বাড়ি হতে হালিম মোলস্নার বাড়ি পর্যমত্ম রামত্মা পুনঃনির্মাণ। (৬৫) চর গোবরা অলিয়ার মোলস্নার বাড়ি হতে সমেত্মাষ নাগের বাড়ি পর্যমত্ম পর্যমত্ম রামত্মা পুনঃনির্মাণ। (৬৬) চর গোবার অছিক মোলস্নার বাড়ি হতে রত্তন মোলস্নার বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা পুনঃ নির্মাণ। (৬৭) চর গোবরা বিজয় পাইকের বাড়ি হতে আছাদ মোলস্নার বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা পুনঃ নির্মাণ। (৬৭) চর গোবরা হালিম কাজীর বাড়ি হতে নদীর কুল পর্যমত্ম রাসত্মা পুনঃ নির্মাণ। (৬৮) চর গোবরা গোপাল ম-লের বাড়ি হতে সাহেব আলী সিকদারের বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা পুনঃ নির্মাণ। (৬৯) চর গোবরা মজির মোলস্নার বাড়ি হতে মসজিদ পর্যমত্ম রাসত্মা পুনঃ নির্মাণ। (৭০) চর গোবরা জাকির মোলস্নার বাড়ি হতে মসজিদ হয়ে আবু মোলস্নার বাড়ি পর্যমত্ম রাসত্মা পুনঃ নির্মাণ।

ইউনিয়ন পরিচিতি

ভৌগোলিক ও অর্থনৈতিক

অন্যান্য

ইউনিয়ন পরিষদ

ইউনিয়ন পরিষদ কার্যক্রম

গ্রাম আদালতের সেবাসমূহ

গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

কৃষি

স্বাস্থ্য সেবা

সুবিধাভোগীদের তালিকা

অন্যান্য তালিকা

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

বে-সরকারি প্রতিষ্ঠান

ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান

সংগঠন

প্রকল্পসমূহ

সকল সেবাসমূহ

প্রতিদিনের সেবা

গ্যালারি সমূহ

বাজেট

ক্রয় পরিকল্পনা