গোবরা ইউনিয়নে প্রতিষ্ঠিত একটি গুরুত্বপূর্ণ ঔষধ কোম্পানী এসেনসিয়াল ড্রাগস্

গোপালগঞ্জের উপর দিয়ে প্রবাহমান মধুমতি নদী (কুষ্টিয়ার উত্তরে হার্ডিঞ্জ ব্রিজের ১৯ কিলোমিটার ভাটিতে তালবাড়িয়া নামক স্থানে গড়াই নদীর উৎপত্তি। এই গড়াই নদী অনেক পথ অতিক্রম করে মধুমতি নাম নিয়ে মাগুরা, ফরিদপুর ও গোপালগঞ্জ জেলার সীমানা বরাবর প্রবাহমান। মধুমতি নদী পদ্মার একটি শাখা নদী এবং বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ নদীর একটি। মধুমতি নদীকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে অনেক জনপদ। এক সময় নদীতে প্রচুর পরিমাণ মাছ পাওয়া যেত এবং মাছ আহরণ করে এ অঞ্চলের মানুষ জীবীকা নির্বাহ করত তাই এই নদী তীরবর্তী অনেক জেলে পল্লী লক্ষ্য করা যায়। মধুমতি নদীর ইলিশ খুব সু-স্বাদু। ইলিশ মাছের পাশাপাশি বড়বড় রুই, কাতলা, আইড়, বাঘাইড়, চিতলসহ অনেক প্রজাতির কচ্ছপ পাওয়া যেত। বর্তমানে নদীর নাব্যতা ও গভীরতা কমে যাওয়ায় মাছের পরিমাণ বহুলাংশে হ্রাস পেয়েছে। নদী তীরবর্তী মৎস্যজীবীরা অনেক কষ্টে জীবনধারণ করছে তারা মাছ ধরার পাশাপাশি অন্যান্য পেশায় আত্মনিয়োগ করছে। মধুমতি তীরবর্তী অঞ্চল খুব উর্বর এবং ফসল উত্‍পাদনের জন্য অনকূল। এখানে ধান পাটসহ অর্থকরী ফসল প্রচুর পরিমাণ ফলে। মধুমতির দৈর্ঘ্য ১৩৭ কিলোমিটার, প্রস্থ ৫০০ কিলোমিটার এবং গভীরতা প্রায় ১০.৫ মিটার।একসময় সুন্দরবন অঞ্চল থেকে বাওয়ালীরা এই নদী দিয়ে মধু সংগ্রহ করে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করত। এই নদীর নামকরণ নিয়ে কথিত আছে- এ নদীর সুমিষ্ট জল বা মধু বহনকারী নদী বলে এই নদীর নাম হয়েছে মধুমতি । একসময় এ নদীতে বিভিন্ন ধরনের রঙ বেরঙের পালতোলা নৌকা দেখা যেত। মাঝি-মাল্লারা ভটিয়ালি, ধূয়া গানসহ বিভিন্ন ধরণের গান গাইতে দেখা যেত। নদীটির প্রবাহপথে যেসব গুরুত্বপূর্ণ স্থান রয়েছে সেগুলো মধ্যে মাগুরা জেলা মোহাম্মদপুর উপজেলা, ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারি, আলফাডাঙ্গা উপজেলা, নড়াইল জেলার লোহাগড়া ও কালিয়া উপজেলা, গোপালগঞ্জ জেলা শহর, গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী, গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার গোবরা ইউনিয়নের গোবরা মালোপাড়া, টুঙ্গিপাড়া উপজেলার পাটগাতী, বাগেরহাট জেলার মোল্লাহাট, চিতলমারী ও কচুয়া উপজেলা। পূর্বে নড়াইল জেলার ইতনা, ধলুইতলা ও বড়দিয়া, গোপালগঞ্জ জেলার মানিকদাহ, গোপালগঞ্জ লঞ্চঘাট, গোবরা লঞ্চঘাট, বাগেরহাট জেলার মোল্লাহাট স্টিমার স্টেশন ও লঞ্চ ঘাট ছিল। আজ আর স্টিমার চলে না। লঞ্চ মাঝেমধ্যে দেখা যায় তবে ইঞ্জিনচালিত নৌকা, পণ্যবহনকারী নৌযান সারা বছর চলে। প্রতিবছর কিছু কিছু পরিবারের ঘর-বাড়ি, ফসলী জমি এই নদীগর্ভে বিলীন হয়। নড়াইল জেলার মহাজন গ্রাম সম্পূর্ণ বিলীন হয় নদী ভাঙনে। বর্তমান সে নাব্যতা দেখা যায় না। ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার গোবরা ইউনিয়ন ও বাগেরহাট জেলার মোল্লাহাটকে মিলাতে নদীর উপর নির্মিত হয়েছে মোল্লাহাট সেতু।মধুমতি নদীকে নিয়ে বহু কবিতা, গান ও চলচিত্র নির্মিত হয়েছে।)

গোবরা ইউনিয়নের ঘোনাপাড়া বাজার (গোপালগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার একটি ইউনিয়ন গোবরা। ইউনিয়নের গুরুত্বপূর্ণ বাজার ঘোনাপাড়া। গোবরা ইউনিয়নে সরকারের বিভিন্ন গুরুত্ব প্রতিষ্ঠান থাকায় ঘোনাপাড়া বাসস্ট্যাণ্ড গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।)

গোবরা ইউনিয়নের মধ্যদিয়ে প্রবাহমান ঐতিহ্যবাহী মধুমতি নদী (কুষ্টিয়ার উত্তরে হার্ডিঞ্জ ব্রিজের ১৯ কিলোমিটার ভাটিতে তালবাড়িয়া নামক স্থানে গড়াই নদীর উৎপত্তি। এই গড়াই নদী অনেক পথ অতিক্রম করে মধুমতি নাম নিয়ে মাগুরা, ফরিদপুর ও গোপালগঞ্জ জেলার সীমানা বরাবর প্রবাহমান। মধুমতি নদী পদ্মার একটি শাখা নদী এবং বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ নদীর একটি। মধুমতি নদীকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে অনেক জনপদ। এক সময় নদীতে প্রচুর পরিমাণ মাছ পাওয়া যেত এবং মাছ আহরণ করে এ অঞ্চলের মানুষ জীবীকা নির্বাহ করত তাই এই নদী তীরবর্তী অনেক জেলে পল্লী লক্ষ্য করা যায়। মধুমতি নদীর ইলিশ খুব সু-স্বাদু। ইলিশ মাছের পাশাপাশি বড়বড় রুই, কাতলা, আইড়, বাঘাইড়, চিতলসহ অনেক প্রজাতির কচ্ছপ পাওয়া যেত। বর্তমানে নদীর নাব্যতা ও গভীরতা কমে যাওয়ায় মাছের পরিমাণ বহুলাংশে হ্রাস পেয়েছে। নদী তীরবর্তী মৎস্যজীবীরা অনেক কষ্টে জীবনধারণ করছে তারা মাছ ধরার পাশাপাশি অন্যান্য পেশায় আত্মনিয়োগ করছে। মধুমতি তীরবর্তী অঞ্চল খুব উর্বর এবং ফসল উত্‍পাদনের জন্য অনকূল। এখানে ধান পাটসহ অর্থকরী ফসল প্রচুর পরিমাণ ফলে। মধুমতির দৈর্ঘ্য ১৩৭ কিলোমিটার, প্রস্থ ৫০০ কিলোমিটার এবং গভীরতা প্রায় ১০.৫ মিটার।একসময় সুন্দরবন অঞ্চল থেকে বাওয়ালীরা এই নদী দিয়ে মধু সংগ্রহ করে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করত। এই নদীর নামকরণ নিয়ে কথিত আছে- এ নদীর সুমিষ্ট জল বা মধু বহনকারী নদী বলে এই নদীর নাম হয়েছে মধুমতি । একসময় এ নদীতে বিভিন্ন ধরনের রঙ বেরঙের পালতোলা নৌকা দেখা যেত। মাঝি-মাল্লারা ভটিয়ালি, ধূয়া গানসহ বিভিন্ন ধরণের গান গাইতে দেখা যেত। নদীটির প্রবাহপথে যেসব গুরুত্বপূর্ণ স্থান রয়েছে সেগুলো মধ্যে মাগুরা জেলা মোহাম্মদপুর উপজেলা, ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারি, আলফাডাঙ্গা উপজেলা, নড়াইল জেলার লোহাগড়া ও কালিয়া উপজেলা, গোপালগঞ্জ জেলা শহর, গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী, গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার গোবরা ইউনিয়নের গোবরা মালোপাড়া, টুঙ্গিপাড়া উপজেলার পাটগাতী, বাগেরহাট জেলার মোল্লাহাট, চিতলমারী ও কচুয়া উপজেলা। পূর্বে নড়াইল জেলার ইতনা, ধলুইতলা ও বড়দিয়া, গোপালগঞ্জ জেলার মানিকদাহ, গোপালগঞ্জ লঞ্চঘাট, গোবরা লঞ্চঘাট, বাগেরহাট জেলার মোল্লাহাট স্টিমার স্টেশন ও লঞ্চ ঘাট ছিল। আজ আর স্টিমার চলে না। লঞ্চ মাঝেমধ্যে দেখা যায় তবে ইঞ্জিনচালিত নৌকা, পণ্যবহনকারী নৌযান সারা বছর চলে। প্রতিবছর কিছু কিছু পরিবারের ঘর-বাড়ি, ফসলী জমি এই নদীগর্ভে বিলীন হয়। নড়াইল জেলার মহাজন গ্রাম সম্পূর্ণ বিলীন হয় নদী ভাঙনে। বর্তমান সে নাব্যতা দেখা যায় না। ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার গোবরা ইউনিয়ন ও বাগেরহাট জেলার মোল্লাহাটকে মিলাতে নদীর উপর নির্মিত হয়েছে মোল্লাহাট সেতু।মধুমতি নদীকে নিয়ে বহু কবিতা, গান ও চলচিত্র নির্মিত হয়েছে।)

শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান, গোপালগঞ্জ। (গোপালগঞ্জ জেলায় গোবরা ইউনিয়নে ঢাকা- খুলনা মহসড়কের পাশে ১০০ শয্যা বিশিষ্ট শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১১ সালে ভিত্তি স্থাপন করেন। উক্ত হাসপাতাল এশিয়া মহাদেশের অন্যতম বৃহত্তম চক্ষু হাসপাতাল। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন স্থানের জনগণ এখান থেকে নিয়মিত সেবা গ্রহণ করছেন।)

বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম, যিনি আমাদের গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন, আমাদের মহান নেতা ও পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে 2001 সালে বিএসএমআরএসটিইউ প্রতিষ্ঠিত হয়। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে গবেষণা ও উদ্ভাবনের জন্য এই বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি চমৎকার দৃষ্টি রয়েছে। বিএসএমআরএসটিইউ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে তার সম্পৃক্ততার গভীরতার জন্য নিজেকে গর্ব করে। শিক্ষার এবং গবেষণায় তার শ্রেষ্ঠত্ব এবং প্রতিভা প্রদর্শন করতে একটি মহান দৃষ্টি আছে। সম্মানিত শিক্ষাবিদরা তাদের জ্ঞানের কথা বলার এবং সাধারণ বিকাশের বাইরে জাতীয় উন্নয়নের পথকে আলোকিত করার জন্য উত্সর্গ এবং প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।)

১১৬নং শহীদ মাহবুব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, গোবরা নিলারমাঠ। (গোপালগঞ্জ জেলাধীন সদর উপজেলার গোবরা ইউনিয়নের অবস্থিত ১১৬নং শহীদ মাহবুব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, গোবরা নিলারমাঠ। বিদ্যালয়টি এলাকার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিদ্যাপিঠ। উক্ত বিদ্যালয়টি গোবরা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড গোবরা নিলার মাঠে অবস্থিত। লেখাপড়ার মান ভালো।)

গোবরা ইউনিয়ন

Main Comtent Skiped

খবর

সরকারি অনুদান ও ভাতা ডিজিটাল পদ্ধতিতে পৌঁছাবে প্রতিটি ইউনিয়নে

বিস্তারিত

দেশের প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে ব্যাংকিং সুবিধার বাইরে থাকা জনগোষ্ঠীর কাছে ডিজিটাল পদ্ধতিতে আর্থিক সুবিধা তথা অনুদান ও ভাতা পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে অ্যাকসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) ও মধুমতি ব্যাংক। দেশব্যাপী ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারগুলোর (ইউডিসি) মাধ্যমে এই সেবা পৌঁছে দেবে তারা।
এরাই অংশ হিসেবে আজ ৭ মে ২০১৮খ্রি. গোপালঞ্জ সদর উপজেলার কায়েকটি ইউনিয়নে এসব ভাতাভোগীদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ও মধুমতি ব্যাংকের মাধ্যমে অনলাইন একাউন্টখোলার কাজ শুরু হয়েছে। পর্যায়ক্রমে নির্ধারিত তারিখে প্রত্যেকটি ইউনিয়নে এ কার্যক্রম চলবে। ইউনিয়ন পরিষদের ০৯টি ওয়ার্ডের মধ্যে প্রতিদিন ১টি করে ওয়ার্ডের বয়ষ্ক, বিধবা ও প্রতিবন্ধী ভাতাভোগীরা তাদের একাউন্ট খুলবেন।
অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ও নতুন একাউন্ট খুলতে ভাতাভোগীর ২কপি ছবি ও জাতীয় পরিচয়পত্রের ২কপি ফটোকপি এবং নমিনীর ১কপি ছবি ও ১ কপি জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি। (স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র হলেও চলবে)। যাদের জাতীয় পরিচয়পত্র নেই তাদের লাগবে ডিজিটাল জন্মনিবন্ধন সনদপত্রের ফটোকপি। ফিঙ্গার প্রিন্ট নেয়ার প্রযোজনে প্রত্যেক ভাতাভোগীকে অবশ্যই স্ব-শরীরে উপস্থিত থাকতে হবে এবং প্রত্যেক ভাতাভোগীকে একটি করে মোবাইল নম্বর সাথে আনতে হবে।
জনগণের দোড়গোড়ায় আর্থিক সেবা পৌঁছে দিতে সরকারের এ পদক্ষেপ জোরালো ভূমিকা রাখবে।

ছবি

সরকারি অনুদান ও ভাতা ডিজিটাল পদ্ধতিতে পৌঁছাবে প্রতিটি ইউনিয়নে

ডাউনলোড

সরকারি অনুদান ও ভাতা ডিজিটাল পদ্ধতিতে পৌঁছাবে প্রতিটি ইউনিয়নে

ছবি

ডাউনলোড

প্রকাশের তারিখ

09/05/2018

আর্কাইভ তারিখ

31/05/2018

ইউনিয়ন পরিচিতি

ভৌগোলিক ও অর্থনৈতিক

অন্যান্য

ইউনিয়ন পরিষদ

ইউনিয়ন পরিষদ কার্যক্রম

গ্রাম আদালতের সেবাসমূহ

গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

কৃষি

স্বাস্থ্য সেবা

সুবিধাভোগীদের তালিকা

অন্যান্য তালিকা

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

বে-সরকারি প্রতিষ্ঠান

ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান

সংগঠন

প্রকল্পসমূহ

সকল সেবাসমূহ

প্রতিদিনের সেবা

গ্যালারি সমূহ

বাজেট

ক্রয় পরিকল্পনা